THE WORLD’S LARGEST FOOTBALL STADIUM

 

THE WORLD’S LARGEST FOOTBALL STADIUM 

 

The world's largest football stadium is the Rungrado 1st of May Stadium, located in Pyongyang, the capital city of North Korea. This massive facility has a seating capacity of 150,000, dwarfing even the largest stadiums in other parts of the world. Let's take a closer look at the history, design, and controversies surrounding this incredible venue.

 

History of the Rungrado 1st of May Stadium

Construction on the Rungrado 1st of May Stadium began in 1982, and it was completed in 1989, just in time for the 13th World Festival of Youth and Students. At the time, the stadium was known as the May Day Stadium, and it was considered a major symbol of North Korea's modernization efforts.

 

Since then, the stadium has played host to numerous events, including concerts, wrestling matches, and gymnastics competitions, as well as various international football matches. The facility has even been used for political rallies, including ones that feature massive choreographed displays involving thousands of performers.

 

The design of the Rungrado 1st of May Stadium

The Rungrado 1st of May Stadium is an incredible feat of engineering, with a unique design that makes it stand out among other football stadiums around the world. The stadium's grandstand is made up of eight stories, which rise up from the ground to create a massive, tiered seating arrangement that surrounds the pitch.

 

The grandstand is topped by a huge, scalloped roof that is supported by sixteen arches, each of which is 60 meters tall. These arches are lined with neon lights, which are used to illuminate the stadium at night, creating a stunning visual display that is visible from miles away.

 

The stadium's seating arrangement is also unique, with three tiers of seating that wrap around the pitch. The lower tier is made up of individual chairs, while the middle and upper tiers are formed by long benches that can accommodate hundreds of spectators at once. The pitch itself is made of artificial turf, which has been specially designed to withstand the hot and humid weather conditions that are common in North Korea.

 

The Rungrado 1st of May Stadium also features a network of underground tunnels and facilities, which are used to transport athletes, staff, and equipment in and out of the stadium. The stadium's air conditioning system is also a source of pride for North Koreans, who point out that it can cool the entire facility in just a matter of minutes.

Controversies surrounding the Rungrado 1st of May Stadium

Despite the impressive design and engineering of the Rungrado 1st of May Stadium, the facility has been the subject of numerous controversies over the years. Some of the most notable include:

 

- Accusations of forced labor: Construction of the stadium was reportedly carried out using forced labor, including children and prisoners. Workers were said to have been forced to work long hours in dangerous conditions, with little or no pay or protection.

 

- Reports of safety concerns: The stadium has been criticized for a lack of safety features, including inadequate fire exits and poorly maintained seating. In 2014, a section of seating collapsed during a match at the stadium, injuring dozens of spectators.

 

- Political propaganda: The stadium has been used as a platform for North Korean propaganda, with choreographed displays and performances that glorify the country's leaders and achievements. Some have criticized these displays as manipulative and misleading, given the country's long history of human rights abuses and repression.

- Lack of maintenance: Despite its size and importance, the Rungrado 1st of May Stadium has been criticized for a lack of maintenance and upkeep. Some reports suggest that the stadium is falling into disrepair, with cracks developing in the walls and seats that are in need of replacement. Given the high cost of maintaining such a massive facility, it remains to be seen whether North Korea will be able to keep the stadium in functional condition for years to come.

Conclusion

The Rungrado 1st of May Stadium is an incredible architectural feat, with a design that is unlike anything else in the world. Its massive size and unique features make it an iconic symbol of North Korea's ambitions and achievements, as well as its propaganda efforts.

However, the controversies surrounding the stadium raise important questions about the ethics of constructing such a massive facility, particularly in a country with a history of human rights abuses and forced labor. As the world's largest football stadium, the Rungrado 1st of May Stadium remains a topic of fascination and debate, with many wondering whether it will maintain its place in the record books for years to come.

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুটবল স্টেডিয়াম

 

বিশ্বের বৃহত্তম ফুটবল স্টেডিয়াম হল উত্তর কোরিয়ার রাজধানী শহর পিয়ংইয়ং-এ অবস্থিত রুংগ্রাডো 1লা মে স্টেডিয়াম। এই বিশাল সুবিধার আসন ধারণক্ষমতা 150,000, এমনকি বিশ্বের অন্যান্য অংশের বৃহত্তম স্টেডিয়ামগুলিকেও বামন করে। আসুন এই অবিশ্বাস্য স্থানটিকে ঘিরে ইতিহাস, নকশা এবং বিতর্কগুলি ঘনিষ্ঠভাবে দেখে নেওয়া যাক।

 

1লা মে স্টেডিয়ামের রুংরাডোর ইতিহাস

রুংগ্রাডো 1লা মে স্টেডিয়ামের নির্মাণকাজ 1982 সালে শুরু হয়েছিল এবং এটি 1989 সালে যুব ও ছাত্রদের 13তম বিশ্ব উৎসবের ঠিক সময়ে শেষ হয়েছিল। সেই সময়ে, স্টেডিয়ামটি মে দিবস স্টেডিয়াম হিসাবে পরিচিত ছিল এবং এটি উত্তর কোরিয়ার আধুনিকীকরণ প্রচেষ্টার একটি প্রধান প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল।

তারপর থেকে, স্টেডিয়ামটি কনসার্ট, কুস্তি ম্যাচ, এবং জিমন্যাস্টিকস প্রতিযোগিতার পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ সহ অসংখ্য ইভেন্টের আয়োজন করেছে। সুবিধাটি এমনকি রাজনৈতিক সমাবেশের জন্যও ব্যবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে হাজার হাজার পারফর্মার জড়িত বিশাল কোরিওগ্রাফিত প্রদর্শনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

রুংগ্রাডো 1লা মে স্টেডিয়ামের নকশা

রংগ্রাডো 1লা মে স্টেডিয়ামটি প্রকৌশলের একটি অবিশ্বাস্য কীর্তি, একটি অনন্য ডিজাইন যা এটিকে বিশ্বের অন্যান্য ফুটবল স্টেডিয়ামগুলির মধ্যে আলাদা করে তোলে। স্টেডিয়ামের গ্র্যান্ডস্ট্যান্ডটি আটটি তলা দিয়ে তৈরি, যা মাটি থেকে উপরে উঠে পিচকে ঘিরে একটি বিশাল, টায়ার্ড বসার ব্যবস্থা তৈরি করে।

গ্র্যান্ডস্ট্যান্ডটি একটি বিশাল, স্ক্যালপড ছাদ দ্বারা শীর্ষে রয়েছে যা ষোলটি খিলান দ্বারা সমর্থিত, যার প্রতিটি 60 মিটার লম্বা। এই খিলানগুলি নিয়ন আলো দিয়ে সারিবদ্ধ, যা রাতে স্টেডিয়ামকে আলোকিত করতে ব্যবহৃত হয়, একটি অত্যাশ্চর্য ভিজ্যুয়াল ডিসপ্লে তৈরি করে যা মাইল দূর থেকে দৃশ্যমান হয়।

স্টেডিয়ামের বসার ব্যবস্থাও অনন্য, তিন স্তরের আসন যা পিচের চারপাশে মোড়ানো। নীচের স্তরটি পৃথক চেয়ার দ্বারা গঠিত, যখন মধ্যম এবং উপরের স্তরগুলি দীর্ঘ বেঞ্চ দ্বারা গঠিত যা একবারে শত শত দর্শককে মিটমাট করতে পারে। পিচটি নিজেই কৃত্রিম টার্ফ দিয়ে তৈরি, যা উত্তর কোরিয়াতে সাধারণ গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়া সহ্য করার জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।

রংগ্রাডো 1লা মে স্টেডিয়ামে ভূগর্ভস্থ টানেল এবং সুবিধাগুলির একটি নেটওয়ার্কও রয়েছে, যেগুলি স্টেডিয়ামের ভিতরে এবং বাইরে ক্রীড়াবিদ, কর্মী এবং সরঞ্জাম পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়। স্টেডিয়ামের এয়ার কন্ডিশনার সিস্টেমটি উত্তর কোরিয়ানদের জন্যও গর্বের উৎস, যারা উল্লেখ করে যে এটি মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে পুরো সুবিধাটিকে ঠান্ডা করতে পারে।

1লা মে স্টেডিয়ামের রুংরাডোকে ঘিরে বিতর্ক

রুংগ্রাডো 1লা মে স্টেডিয়ামের চিত্তাকর্ষক নকশা এবং প্রকৌশল থাকা সত্ত্বেও, সুবিধাটি কয়েক বছর ধরে বহু বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কিছু অন্তর্ভুক্ত:

-জোরপূর্বক শ্রমের অভিযোগ: স্টেডিয়াম নির্মাণ শিশু এবং বন্দীদের সহ জোরপূর্বক শ্রম ব্যবহার করে করা হয়েছিল বলে জানা গেছে। শ্রমিকদের বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে দীর্ঘ সময় কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছিল, সামান্য বা কোন বেতন বা সুরক্ষা ছাড়াই।

- নিরাপত্তা উদ্বেগের প্রতিবেদন: স্টেডিয়ামটি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যের অভাবের জন্য সমালোচিত হয়েছে, যার মধ্যে অপর্যাপ্ত ফায়ার এক্সিট এবং দুর্বলভাবে বসার ব্যবস্থা রয়েছে। 2014 সালে, স্টেডিয়ামে একটি ম্যাচ চলাকালীন আসনের একটি অংশ ভেঙে পড়ে, কয়েক ডজন দর্শক আহত হয়েছিল।

 

- রাজনৈতিক প্রচার: স্টেডিয়ামটি উত্তর কোরিয়ার প্রচারের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে, যেখানে কোরিওগ্রাফিত প্রদর্শন এবং পারফরম্যান্স রয়েছে যা দেশের নেতাদের এবং অর্জনকে মহিমান্বিত করে। দেশের মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দমন-পীড়নের দীর্ঘ ইতিহাসের প্রেক্ষিতে কেউ কেউ এই প্রদর্শনগুলিকে কারসাজি এবং বিভ্রান্তিকর বলে সমালোচনা করেছেন।

 

- রক্ষণাবেক্ষণের অভাব: আকার এবং গুরুত্ব সত্ত্বেও, রংগ্রাডো 1শে মে স্টেডিয়াম রক্ষণাবেক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের অভাবের জন্য সমালোচিত হয়েছে। কিছু প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে স্টেডিয়ামটি বেহাল দশায় পড়ে যাচ্ছে, দেয়াল এবং আসনগুলিতে ফাটল দেখা দিয়েছে যা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন। এত বিশাল সুবিধা রক্ষণাবেক্ষণের উচ্চ ব্যয়ের পরিপ্রেক্ষিতে, উত্তর কোরিয়া আগামী বছরের জন্য স্টেডিয়ামটিকে কার্যকরী অবস্থায় রাখতে সক্ষম হবে কিনা তা দেখার বিষয়।

উপসংহার

রংগ্রাডো 1লা মে স্টেডিয়াম একটি অবিশ্বাস্য স্থাপত্যের কীর্তি, যার নকশা বিশ্বের অন্য যেকোন কিছুর মতো নয়। এর বিশাল আকার এবং অনন্য বৈশিষ্ট্য এটিকে উত্তর কোরিয়ার উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং কৃতিত্বের পাশাপাশি এর প্রচার প্রচেষ্টার একটি আইকনিক প্রতীক করে তোলে।

যাইহোক, স্টেডিয়ামের আশেপাশের বিতর্কগুলি এমন একটি বিশাল সুবিধা নির্মাণের নৈতিকতা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্থাপন করে, বিশেষ করে এমন একটি দেশে যেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং জোরপূর্বক শ্রমের ইতিহাস রয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম ফুটবল স্টেডিয়াম হিসাবে, রংগ্রাডো 1লা মে স্টেডিয়াম একটি মুগ্ধতা এবং বিতর্কের বিষয় হিসাবে রয়ে গেছে, অনেকের মনেই আশ্চর্য যে এটি আগামী বছরের জন্য রেকর্ড বইয়ে তার স্থান বজায় রাখবে কিনা।